পুলিশের কাছে কাঙ্খিত সেবা না পাওয়ার অভিযোগ থাকলেও সময়ের পরিক্রমায় এর হার ক্রমেই নিম্নমুখী হচ্ছে। মানবিকতা শতভাগ অর্জনের পথে হাঁটছে বাংলাদেশ পুলিশ। পুলিশী সেবা পেতে সেবাগ্রহীতাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে না। বরং দক্ষ মেধাবী ও সৎ পুলিশ কর্মকর্তাদের কারণে সেবাগ্রহীতাদের দুয়ারে পুলিশী সেবা পৌঁছে যাচ্ছে চাওয়া মাত্রই। এমন এক পুলিশ কর্মকর্তার দফতর সিলেটের ওসমানীনগর সার্কল। চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি এ সার্কেলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম যোগ দেওয়ার পর কমেছে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের হার। তাঁর ঘোষিত অপরাধের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স বাস্তবায়নে প্রশংসা কুড়াচ্ছেন ওই এলাকার সব শ্রেণি পেশার মানুষের।
রফিকুল ইসলাম নিজেকের জনগণের কর্মচারি উল্লেখ করে গণমাধ্যমকে বলেন, জনগনের টাকায় আমার বেতন ভাতা হয়। তাই জনগনের সেবাই হচ্ছে আমার প্রধান কাজ। জনগনের বন্ধু ও সেবক হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত করে আমি অপরাধ নির্মূলে সর্বদা প্রস্তুুত।
’আমাকে যখন যার প্রয়োজন তখনই ডাকবেন। আমার অফিস সাধারণ মানুষের জন্য ২৪ ঘন্টা খোলা। প্রয়োজনে অভিযোগসহ অপরাধ নিমূলের বিষয়ে যেকোনো তথ্য যেকেউ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমাকে জানাতে পারেন। অথবা যেকেনো বিষয়ে আমার কাছ থেকে তাৎক্ষনিক জেনে নিতে পারেন। ‘
এলাকার সব ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ডগুলোকে জিরো টলারেন্সে নিয়ে আসতে ওসমানীনগর, বিশ্বনাথ ও বালাগঞ্জের সর্বস্তরের নাগরিকদের সহায়তা চেয়েছেন তিনি।
৩১ তম বিসিএসে পুলিশ ক্যাডারে যোগ দেওয়া রফিকুল ইসলাম সর্বশেষ সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (এসএমপি) অতিরিক্ত উপ কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।