ছুটিতে থাকা সৌদি আরব প্রবাসীদের ভিসা ও আকামার মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়টি নির্ভর করছে কফিল বা নিয়োগদাতার ওপর। তারা কোন কর্মীকে নিতে না চাইলে বাংলাদেশ সরকারের কিছু করার নেই। কূটনীতিকদের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন ও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ।
বুধবার ( ৩০ সেপ্টেম্বর ) দুপুরে রাষ্ট্রিয় অতিথি ভবন পদ্মায় বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের সাথে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন দুই মন্ত্রী। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, একজন নিয়োগদাতা যদি কোন কর্মীকে নিতে না চায়, সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের কী করার আছে? নিয়োগদাতা বা কফিল যদি ভিসা ও আকামার মেয়াদ না বাড়ায় তাহলে সেই কর্মী যেতে পারবে না। এজন্য কফিলের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেন, মার্চের আগে যারা নতুন ভিসা নিয়েছিলেন সৌদি আরবে কাজের জন্য, এমন ২৫ হাজার কর্মীকে আবারো ভিসা নিয়ে যেতে হবে। এই কর্মীরা ভিসা পেয়েছিলেন কিন্তু করোনার কারণে ফ্লাইট বন্ধ থাকায় যেতে পারেননি। তারা নতুন করে ভিসা নিয়ে সৌদি আরবে যেতে পারবেন।
প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী বলেন, যারা একেবারেই যেতে পারবেন না তাদের দেশে কাজের ব্যবস্থা করা হবে। এজন্য ৭০০ কোটি টাকার প্রকল্প রয়েছে।